কম খরচে ইউরোপে কোন দেশে যাওয়া যায়- ২০২৪!

 কম খরচে ইউরোপে কোন দেশে যাওয়া যায়



 ইউরোপের কোন দেশে সহজে যাওয়া যায় এবং কোন কোন দেশে যাওয়া উচিত আর কোন দেশে যাওয়া উচিত নয়, কম খরচে ইউরোপের কোন দেশের ভিসা পাবেন এসকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।


ইউরোপের সেনজেন দেশে ভিসা দিচ্ছে এমন কয়েকটি দেশের সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে পারবেন।বাংলাদেশ থেকে খুব সহজে ভিসা করে ভ্রমন, ওয়ার্ক ও বসবাসের জন্য ভালো হবে এমন দেশ নিয়ে আমরা জানতে পারব।


ইউরোপের সেনজেন দেশ ভ্রমন ও ওয়ার্ক পারমিট কাজ করার জন্য যে সকল দেশে অ্যাপলাই করেতে পারেন,  পোল্যান্ড, নরওয়ে, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, মাল্ট, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, লুক্সেমাবর্গ, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লিথুনিয়া, লাটভিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, আইসল্যান্ড, গ্রীস, হাঙ্গেরি ইত্যাদি ২৬ দেশে ভ্রমনের জন্য আবেদন করতে পারেন।এ ভিসায় ৬ মাস যা ৯০ দিন থাকতে পারবেন।


উপরের এই ২৬ টি সেনজেন দেশে অন্যান্য সকল সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।নিচের সব পড়লে আপনারা সহজে বুঝতে পারবেন।

প্রত্যেকটি ইউরোপের দেশের বিস্তারিত তথ্য আলাদা ভাবে নিচে তুলে ধরা হলো: 


অনলাইনে ভিসার আবেদন

  বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার উপায় 

পোল্যান্ডের ভৌগলিক অবস্তান: এর উত্তরে- বাল্টিক সাগর এবং লিথুনিয়া, পূর্বে-বেলারোশ ও ইউক্রেন, দক্ষিনে-চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লেভাকিয়া, পশ্চিমে- জার্মান। পোল্যান্ড এর আয়তন- ৩১,২৬,৭৯ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা-৩,৮৪,২২,৩৪৬।

পোল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসা 

পোল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসায় যেতে হলে দালালের মাধ্যমে যেতে হবে, কারণ বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশে যাই তারা বেশির ভাগ লোক দালালের মাধ্যমেই যাই। 

এছাড়াও অন্য আরেকটি উপায় আছে সেটি হলো বাংলাদেশে যে পোল্যাান্ড দূতাবাস আছে ঐই দূতাবাসের মাধ্যমে যেতে পারেন। দূতাবাসের মাধ্যমে যেতে আপনাকে প্রথমে পোল্যান্ড এর কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ট্রানে ভিসার আবেদন করতে হবে এবং আবেদন করার পর  ঐ কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার বাইবা নিবে বাইবাতে পাস করলে তারা ওয়ার্ক ফারমিট দিবে।এর পর বাংলাদেশ দূতাবাসে আপনাকে ভিসা পাবার বাইবা দিতে হবে এই খানে পাস করলে দই তিন লাখ টাকা খরচ করে যেতে পারেন।

 

পোল্যান্ড কি কি ভিসা পাওয়া যাই


বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের কী কী ভিসা পাওয়া যায় তা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

ভিসার ক্যাটাগরি

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এ- আপনাকে যদি পোল্যান্ড নিয়োগকর্তা কোন কোম্পানী চাকরির অফার করে তাহলে এ ধরনের ভিসা দিবে।

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বি- এই ভিসার মেয়াদ বা সময় কাল ৬ মাস এবং এর উর্ধে হয়ে থাকে।এ ভিসা বের্ডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রদান করে।

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সি- আপনি যদি কোন প্রতিনিধি হয়ে পোল্যান্ড যান তাহলে এই ভিসা প্রদান করবে।

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ডি- আপনি একজন প্রতিনিধি হলে এবং কাজের সেক্টর এক্সপোর্ট সেক্টরে হলে আপনাকে এই ধরনের ভিসা প্রদান করবে।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এস- কৃষি কাজের জন্য পোল্যান্ড যেতে চাইলে এই ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে।

এছাড়াও পোল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যাই, টুরিস্ট ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যাই।

পোল্যান্ড ভিসা খরচ

পোল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং করার জন্য প্রয়োজনী যে ডকোমেন্ট লাগবে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো:

  • এক বছর মেয়াদ সম্পন্ন একটি পাসপোর্ট লাগবে।

  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে।

  • পাসপোর্ট এর ফটোকপি।

  • নূন্যতম ৩০,০০০ হাজার ইউরো এ স্বাস্থ বীমা থাকতে হবে।

  • প্রতিটি ভিসার জন্য ৭০ ইউরো বাংলা টাকায় প্রদান করতে পবে।

  • আবেদন ফরম ইংলিশে পূরন করতে হবে।

  • ভ্রমন করতে চাইলে হোটেল বুকিং করতে হবে।

  • ব্যাংক স্ট্যাটম্যান ডকোমেন্টস লাগবে।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগবে


বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে খরচ হবে ৪-৫ লাখ টাকা।যদি কোন আত্মীয় আপনাকে ভিসা দেয় তাহলে টাকা কম খরচ হবে। তখন ১-২ লাখ টাকা খরচ হবে।পোল্যান্ড যেতে ভিসার উপর নির্ভর করে টাকার পরিমান।


নরওয়ে যাওয়ার উপায়


নরওয়ে উত্তর ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ার পশ্চিমে অবস্থিত।এর আয়তন সুইডেন সঙ্গে ১,৬১৯ কিলোমিটার; ফিনল্যান্ড সঙ্গে ৭২৭ কিলোমিটার; পূর্ব রাশিয়ার সঙ্গে ১৯৬ কিলোমিটার।


নরওয়ে কর্মীদের কাজের সুবিধা

  • নরওয়ে কম কর্মসংস্থান হারের সাথে তাদের খুব ভালো কাজের বাজার রয়েছে।

  • নরওয়ে নিয়োগকর্তারা তাদের কর্মীদের সাথে সম্মানের সহিত কথা কলে। 

  • নরওয়ে জীবনযাত্রার মান বিশ্বের মধ্যে অনেক উন্নত, বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ নরওয়ে। নরওয়েতে ৩-৪ লাখ টাকা ইনকাম করা যাই।

  • নরওয়ে কোন মজুরি নির্ধারিত নেই, বিশ্বের সবচেয়ে দনী মানুষ বসবাস করে।

নরওয়ে ভিসা পাওয়ার উপায়


নরওয়ে যে কোন একটি কোম্পানীর চাকরীর অফার পেতে হবে। চাকরীর অফার পেলে বাংলাদেশ এমভাসী ফেস করতে হবে এবং এমভাসী ভিসার অনুমোতি দিলে আপনি খুব সহজে নরওয়ে যেতে পারবেন।

অনলাইন ভিসার আবেদন ফরম


নরওয়ে ভিসা প্রসেসিং করার নিয়ম

  1. বৈধ একটি পাসপোর্ট লাগবে।

  2. পাসপোর্ট সাইজ ছবি ।

  3. পাসপোর্ট ফটোকপি ।

  4. চাকরির জন্য সিভির বিবরণ।

  5. কর্মসংস্থান প্রমান।

  6. পরিষ্কর অপরাধমূলক রেকর্ডের প্রমাণ।

  7. আবেদন ফি রসিদ।

  8. চিকিৎসা সনদপত্র।

  9. ব্যাংক বিবরণ।


নরওয়ে যেতে কত টাকা লাগবে


বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা ও অন্যান্য ভিসার মাধ্যমে নরওয়ে যেতে পারেন। তবে ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী টাকা খরচ লাগবে।তবে বাংলাদেশ থেকে নরওয়েতে ৭-৮ লাখ টাকা লাগবে।


নরওয়ে কেমন দেশ

নরওয়ে কেমন দেশ এটি নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। নরওয়ে বিশ্বের মধ্যে্ একটি শক্তি শালি দেশ। প্রকৃতিক সম্পদে ভরপূর ।


অস্ট্রিয়া দেশ


অস্ট্রিয়ার ভৌগলিক অবস্থান- ৪৮০১২’ উত্তর ১৬০২১’পর্ব। অস্ট্রিয়ার উত্তরে -জার্মানি, পূর্বে- স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি, দক্ষিণে- স্লোভানিয়া ও ইতালি, পশ্চিমে- সুইজারল্যান্ড, লিশটেনষ্টাইন।



অস্ট্রিয়া যেতে কত টাকা লাগে

ভিসার উপর টাকার পরিমান নির্ধারন করে। অস্ট্রিয়া ৪ ধরনের ভিসার আবেদন করা যায়। 1.ভ্রমন ভিসা, 2.স্টুডেন ভিসা, 3.বিজনেজ বিসা, 4.ওয়ার্ক পারমিট ভিসা। তবে বিসা পাওয়ার জন্য আপনার ব্যাংক হিসাব দেখাতে হবে। আপনার ব্যংকে ৭০০০ হাজার ইউরো থাকতে হবে। যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান।বায়স হতে হবে ২৪ এর নিচে এবং ২৪ এর উপরে হলে ১২০০০ হাজার ইউরো লাগবে।


অস্ট্রিয়া যাওয়ার উপায়


বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রিয়া যাওয়া যাই না। ভাতর এর দিল্লি থেকে ভিসার আবেদন করতে হয়। ভালো এজেন্সি ধরলে ভাল হবে কারণ কম সময়ের মধ্য যেতে পারবেন।বাংলাদেশের তুলনায় ভারত থেকে ভিসা প্রসেসিং করলে টাকা কম লাগবে। বাংলাদেশ থেকে ভিসা প্রসেসিং না করে  ভারত থেকে করলে ভালো হবে।


অস্ট্রিয়া যেতে কি কি লাগে


অস্ট্রিয়া যেতে যে ডকোমেন্টস লাগবে তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।

  • দুই বছর মেয়াদ সম্পন্ন একটি পাসপোর্ট।

  • ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) ইউরো পরিমান বাংলা টাকায় স্বাস্থ বীমা থাকতে হবে।

  • পাসপোর্ট এর ফটোকপি।

  • সম্প্রতি তোলা দুই কপি ছবি।

  • এসএসসি অথবা এইচ এস সি সার্টিফিকেট লাগবে।

  • ইংরেজীতে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

  • আবেদন জমা দেয়ার সময় ৭০ ইউরো টাকা জমা দিতে হবে।

  • যে চাকুরীর এপয়নমেন্ট লেটার পেয়েছেন তা দিতে হবে।

  • নিয়োদকর্তার অফার এবং ফরেনার্স অ্যাক্ট দ্বারা আপনাকে একটি প্রশংসাপত্র প্রদান করার জন্য নিয়োগকর্তা প্রয়োজন হবে।

  • পেশাগত যোগ্যতার প্রমাণ।

  • ভাষার দক্ষতার প্রমাণ।

  • কাজের দক্ষতা ও অভিগ্যতার প্রমাণ লাগবে।

  • চাকুরীর চুক্তিপত্রের প্রমাণ।

উপরের সকল তথ্য অনুযায়ী আপনার সকল ডকোমেন্টস থাকলে আপনি অস্ট্রিয় যেতে পারবেন।


বেলজিয়াম দেশ


বেলজিয়াম ভৌগলিক অবস্তান: বেলজিয়াম এর আয়তন ৩০,৫২৮ বর্গ কিলোমিটার। বেলজিয়াম রাজধানী ব্রাসেলস, বেলজিয়াম ভাষা তিনটি ফ্লেমিশ ও ফরাসী এবং ওলন্দজ।বেলজিয়াম জনসংখ্যা ২০০১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী ১০,২৯৬,৩৫০ জন এবং ২০০৯ সালে ১০,৪১৪,৩৩৬ জন।


বাংলাদেশ থেকে বেলজিয়াম যাওয়ার উপায়


বাংলাদেশ থেকে যেতে চাইলে আনেক বেশি সময় ও টাকা খরচ হবে। কম সময় ও কম টাকার মাধ্যমে যেতে চাইলে ইন্ডিয়া থেকে যাওয়া যাই সহজে।ইন্ডিয়ার বাজধানী দিল্লিতে সকল দেশের ট্রাভেলস এজেন্ট ও এম্বাসি।দিল্লি থেকে বেলজিয়ামের ভিসার আবেদন করলে সহজে ও দ্রুত কম টাকার মাধ্যমে যেতে পারেন।

বেলজিয়ামে বেতন অনেক ভালো। বেলজিয়ামে কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে।বেলজিয়ামে টাকার মানও অনেকটা ভালো।বেলজিয়ামে নির্মাণ শ্রমিক, রেস্টুরেন্ট, ফ্যাক্টরি কাজের চাহিদা অনেক বেশি।


বেলজিয়ামে ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র


  1. দুই বছর মেয়াদ সম্পন্ন একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে।

  2. জাতীয় এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি ।

  3. ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে।

  4. করোনার টিকা গ্রহনের সার্টিফিকেট ।

  5. পুলিশ ক্লেয়ারেন্স।


বেলজিয়াম ভিসা 


  • হোটেল ভিসা।

  • কৃষি ভিসা।

  • গার্মেন্টস ভিসা।

  • ড্রাইভিং ভিসা।


বেলজিয়াম যেতে কত টাকা লাগবে এবং কাজের বেতন কত ?


বেলজিঢয়াম ভিসার খরচ ৭৫০ ডলারের মতো লাগতে পারে এবং আনুষাঙ্গীক খরচ মিলিয়ে আরো ৭০০-৮০০ ডলারের মতো খরচ হবে।

বেলজিয়াম কাজের বেতন কত জানতে চাইলে আমি বলব বেলজিয়াম কাজের সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা আয় করতে পারেন।


বেলজিয়াম ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র


বেলজিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনার কি কি কাগজপত্র লাগবে তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

  1. একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে।

  2. জাতীয় পরিচয় পত্রর ফটোকপি লাগবে।

  3. ইংলিশ বেসিক দক্ষতার সার্টিফিকেট।

  4. কোভিট 19 এর সনগ ।

  5. ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে।

উপরোক্ত সকল তথ্যাদি খাকলে আপনি বেলজিয়াম ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।


নেদারল্যান্ডস দেশ


নেদারল্যান্ডস উত্তরে- পশ্চিম ইউরোপের একটি রাষ্ট, দক্ষিণে- বেলজিয়ামের স্থলসীমান্ত; পূর্বে- জার্মানি; পশ্চিমে- বেলজিয়াম ও যুক্তরাজ্য।নেদারল্যান্ডস এর আয়তন- ৪২,৬৭৯ কিলোমিটার এবং দেশটির জনসংখ্যা ২০০৬ সালের আদমশুনারী অনুযায়ী ১৬,৭৮৫,০৮৮ জন আনুমানিক। নেদারল্যান্ড মুদ্রা ইউরো এবং ধর্ম হলো ওলন্দাজ ও খ্রিস্টাধর্ম এবং ইসলাম ধর্ম।


নেদাল্যান্ড ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র


  • একটি পাসপোর্ট লাগবে।

  • ভিসার আবেদন ফর্ম ইংলিশে পূরণ করতে হবে।

  • কনসুলার ফি প্রদান করা

  • আর্থিক সাবলীলতার নিশ্চয়তা প্রমাণ।

  • স্থাস্ত বীমা প্রমাণ পত্র।

  • কর্মসংস্থানের শংসাপত্র।

  • আবাসনের প্রমাণ। 

  • দুই কপি ছবি।

  • ইংলিশ বেসিক দক্ষতা থাকতে হবে।

  • মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট।


নেদারল্যান্ড ভিসা 


নেদারল্যান্ড যে সকল ভিসা পাওয়া যায় তা নিচে লাইন আকারে সাজেয়ে দেওয়া হলো:

  • নির্মাণ কাজের ভিসা।

  • ড্রাইভিং ভিসা।

  • হোটেল ভিসা।

  • ভ্রমন ভিসা।

  • স্টুডেন্ট ভিসা।

  • ফ্যামিলি ভিসা।

ভিসা চেক করার নিয়ম

নেদারল্যান্ড ভিসার খরচ কত লাগে ?


নেদারল্যান্ড ভিসার আবেদন আপনি নিজে করতে পালে ভিসার মোট খরচ হবে সর্বোচ্চ ১-২ লাখ টাকার মতো। 

আর যদি দালালের মাধ্যমে যান আপনার খরচ হতে পারে বাংলাদেশের টাকা অনুযায়ী ৮-১০ লাখ টাকার মতো। কারণ দালালরা আপনার থেকে টাকা হাতিয়ে নিবে।


মাল্টা দেশ কেমন 

মাল্টা দেশটি হচ্ছে একটি দ্বীপরাষ্ট। এই দেশটির সরকারী ভাষা মাল্টীয় ও ইংরেজী ভাষা।এ দেশের মোট আয়তন ৩১৬ বর্গকিলোমিটার।মাল্টা দেশের ধর্ম রোমান ক্যাথলিক এবং জনসংখ্যা ২০১৮ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী ৪৭৫৭০০ জন এবং২০১১ সালের গননায় ৪১৬০৫৫ জন।



মাল্টা ভিসা 

বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ানদের প্রচুর পরিমান ভিসা দিয়ে থাকে। খুব সহজেই মাল্টার ভিসা পাওয়া যায়।মাল্টা দেশটি মূলত সাতটা দ্বীপ নিয়ে গঠিত। ইউরোপ মহাদেশের একটি দেশ মাল্টা।

মাল্টা থেকে যে সকল ভিসা পাওয়া যায় তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলে:

  • ড্রাইভিং ভিসা।

  • শেফ অ্যাসিস্ট্যান্ট।

  • সুসি শেফ।

  • কিচেন পোর্টার।

  • মাসেজ থেরাপিস্ট।

  • ফুড ডেলিভারি।

  • প্লাম্বার শ্রমিক।

  • এসি টেকনিশিয়ান।

  • কনস্ট্রাকশন ।

  • মেইনটেনেন্স 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

Next Post Previous Post