অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম! দলিল তল্লাশি, ডাউনলোড
অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম! দলিল তল্লাশি
অনলাইনে জমির দলিল বের করুন খুব সহজে হাতে থাকা নেজের মোবাইল ফুন দিয়ে।
আপনার পুরাতন দলিল বের করতে পারেন ঘড়ে বসেই। জমির দলিল বের করতে অনলাইনে তল্লশি দিয়ে পেতে পারেন এবং অনলাইনে ডাউনলোড করতে পারেন।
পুরাতন জমির দলিল ডউনলোড বাংলাদেশ
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করতে শুধু আনার মোবাইল ফুন দিয়ে কিভাবে ডাউনলোড করবেন তা বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
আপনারা যারা ঘরে বসে অনলাইন থেকে জমির পুরাতন দলিল ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন তাদেরকে বলি সরাসরি দলিল অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা যায় না।কারণ এদেশের হাজার হাজার মানুষের এবং একাধিক পেজের দলিল হওয়ার কারণে এগুলো অনলাইনে আপলোড করা যায়না। তবে জমির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো অনলাইনে আপলোড করেছে বাংলাদের সরকার পক্ষ।
পুরাতন জমির দলিল তল্লাশি
পুরাতন দলিল তল্লাশি করতে জমির দলিল সম্পর্কে যে তথ্য আপনাকে জানতে হবে তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
জমির দলিল নং
পুরাতন জমির সন/সাল
ক্রমিক নং/নম্বর
পুরাতন জমির পরিমান
জমির মূূল্য
দাতার নাম জানতে হবে
গ্রহীতার নাম জানা অবাশ্যক
দাতার পিতার নাম
গ্রহীতার পিতার নাম
আনুমানিক সন/সাল
দাতার ঠিকানা
পুরাতন জমির দাগ নং/নম্বর
জমির খতিয়ান নং/নম্বর
তল্লাশির জন্য দুইটি বই থাকে দুইটি বইয়ে যে বিষয় উল্লেখ থাকে
1.দলিলের প্রকৃতি/প্রকার
2. জমির মূল্য/দাম/দর/টাকা
3. দাগ/খতিয়ান নং
4. জমির পরিমান
নাম দিয়ে জমির দলিল বের করুন
জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে জমির প্রকৃত মালিকের নাম জানা থাকলে কোন রকম ঝামেলা পড়ার সুযোগ নেই। আপনি যখন কারো জমি ক্রয় করবেন অবশ্যই জমির মালিকানা যাচাই করে কেনা উচিত। কারণ নয়তো আপনি অনেক ঝামেলাই পড়তে পারেন। যেমন: জমির ভুয়া দলিল দিয়ে আপনাকে জমি বিক্রি করতে পারে, এবং আরো বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়।
দাতার নাম
গ্রহীতার নাম
দাতার পিতার নাম
গ্রহীতার পিতার নাম
আনুমানিক সন/সাল
দাতার ঠিকানা
মৌজার নাম
খতিয়ান নং
দাগ নং
এই সকল বিষয়াদি জানা থাকলে আপনি আপনার জমির দলিল বের করতে পাবেন।পুরাতন জমির দলিল অনেক সময় সংশিলিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে অনেক সময় পুরাতন দলিল পাওয়া যায়না কারণ স্বধীনতার আগের পুরাতন দলিল না পাওয়ার কারণ স্বাধীনতার পরে অফিস পরিবর্তন করার করণে এবং যোদ্ধের সময় পুরে গেছে।
অনলাইনে জমির দলিল চেক করার উপায়
আপনারা কিভাবে অনলাইনে জমির দলিল চেক করবেন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আনারা কোন দলিল নেয়ে সন্দেহ হইলে করণিয় কি তা নিয়েও আলোচনা করা হলোঃ
নিম্নলিখিত উপায়ে জাল দলিল সনাক্ত করতে পারবেন খুব সহজেই।
কোন দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে প্রথমে রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখতে হবে যে, দলিলটির রেজিস্ট্রি কর্যক্রম শেষ হয়েছে কি-না অর্থাৎ বালাম বহিতে নকলকরন কাজ ষেষ হয়েছে কি-না। রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ না হয়ে থাকলে দলিলটি সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষন করা মূল দলিলের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে। রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে সদরের রেকর্ড রুমে সংরক্ষণ করা বালাম বহির সাথে দলিলটি মিলিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্ট ফিস প্রদান করে দলিলটি তল্লশী ও পরিদর্শনের জন্য নির্দিষ্ট আবেদন ফর্মে আবেদন করতে হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে সংশ্লিষ্ট উল্লেখিত জমির সিউটেশন বা নামজারী সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে।নামজারীতে ধারাবাহিকতা ঠিক আছে কি না , পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এক্ষেত্রে সি.এস খতিয়ানকে ভিত্তি হিসেবে ধরতে হবে। সিিএস খতিয়ানের সঙ্গে বিক্রেতার নামজারী খতিয়ানের কোন গরমিল থাকলে জাল-জালিয়াতি আছে মর্মে ধরে নিতে হবে।
দলিলের জমির মাঠপর্চা যাচাই করতে হবে।এক্ষেত্রে উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসারের কার্যালয়ে গিয়ে নির্দিষ্ট ফিস প্রদান করে আবেদনের মধ্যমে মাঠপর্চা উঠিয়ে যাচাই করতে হবে। সংশ্লিষ্ট জমির মাঠপর্চা অন্য ব্যাক্তির নামে হলে সেখানে জাল জালিয়াতি আছে মর্মে ধরে নিতে হবে।
দলিলটি হেবার ঘোষণাপত্র বা দানের ঘোষণারপত্র হলে সেক্ষেত্রে দাতা-গ্রহীতার মধ্যে বিদ্যমান পরীক্ষা করতে হবে।এধরনের দলিল নির্দিষ্ট কয়েকটি সম্পর্কের মধ্যে হয়ে থাকে। যেমন: স্বমী-স্ত্রী, পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়ে, আপন ভাই-বোন, নানা-নানী, নাতি-নাতনী, দাদা-দাদী মধ্যে হয়ে থাকে।
মূল মালিকের স্বাক্ষর নকল করে জাল দলিল তৈরি তরতে পারে। এক্ষেত্রে স্বাক্ষর বিশেষজ্ঞের মধ্যমে স্বক্ষরের সত্যতা যাচাই করতে হবে।
রেজিস্ট্রি অফিসের সীল জাল করে দলিল তৈরি হলে প্রয়োজনে রেজিষ্ট্রি অফিসে গিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা করতে হবে।
সম্প্রতি রেজিস্ট্রি করা কোন দলিলের সনদপ্রাপ্ত দলিল লেখককে জিজ্ঞাসা করেও জাল দলিল সনাক্ত করা যেতে পারে।
ভূমি অধিগ্রহণের টাকা উত্তোলনের আবেদন
ফ্ল্যাট, বাসা ও দোকান ভাড়া চুক্তিপত্র